বাংলাদেশের মানুষরা কি জানে এই ভূমি আগামী দিনের ইসলাম, ইসলামী বিপ্লবের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বাসার আল আসাদকে নিয়ে লিখার সাহস করেছিলাম,কিন্তু উনাকে নিয়ে সরাসরি না বললে ও যথেষ্ট বলেছি মনে করি।
একটা যুদ্ধের বন্দোবস্ত হচ্ছে। খেলা পাগল এ জাতির হুঁশ ফিরে না, আবরার ফাহাদ জীবন দিয়ে দেখিয়ে গেল, ফরিদপুর প্রমাণ করে দিল। তবুও জাতি গাফেল।পাঁচ অক্ষরের শব্দটা জাস্ট নাটক আর ছাড়া কিছুই না। যদি দেশাত্মবোধের ন্যূনতম ছিটেফোঁটা তোমাদের হৃদয় থাকে। তবে একদিন গোলাম আযমদের খুব করে স্বরন করবে। আমরা আমাদের জীবনের হুমকি নিয়ে তোমাদেরকে সতর্ক করছি হঁুসে ফিরো জাতির যুবসমাজ।
ওয়াল্লাহি, ইমামুল মাহদির দুশমন সুফিয়ানির মাঠ তৈরি। পবিত্র ভূমিতে লাশের সারি হচ্ছে ভারী।খোরাসান বিজিত হয়ে গেছে, জাজিরাতুল আরবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তুমি মনে করছ এ ভূমি খুবই নগন্য বিষয়।
তাকিয়ে দেখো, আমেরিকা,চায়না,ভারত এখানে কি চায়। এ ভূখণ্ডের লোকেরাই জালেম শাসকদের কে শিকলের বেড়ি লাগিয়ে পবিত্র ভূমি ইমাম মাহদীর কাছে নিয়ে যাবে।সেখানে তোমার ও অংশগ্রহণ থাকুক । যেন জান্নাতে গিয়ে আদম আলাইহিস সালাম থেকে শুরু করে, সাহাবায়ে আজমাইনদেরকে তোমাদের বিজয়ের গল্প শোনাতে পারো।সম্ভবত এর পরে আর কোন বিজয় নেই এটাই শেষ বিজয়। যেখানে অংশগ্রহণ মানেই জান্নাত কনফার্ম। আর শহিদেরা থাকবে উচ্চ মাকামে।
কাশ্মীর বিজিত হবে, আর এ ভূখণ্ড গিলে খাওয়ার চেষ্টা চলবে, অঘোষিত হয়েছে স্বঘোষিত হওয়ার অপেক্ষায়। সবকিছু গুছিয়ে আসার পর, এখন তো ট্রেন আসছে,তারপর সেই ট্রেনে আগুন জ্বলবে , ভাঙচুর করা হবে মন্দিরগুলো। একানে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে প্রটেকশন এর প্রয়োজন। তাই ভারত বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে সেনা মোতায়েন করবে , এভাবেই শুরু হবে, এক নতুন কারবালার।
প্রিয় ভাই, এটা দুর্বল ইমানদারদের জন্য বড়ই হুমকি। নিজেকে সংশোধন করুন,ধ্বংসপ্রাপ্ত লুত আলাইহিস সালাম এর কাওমদের সমর্থনকারী ফিফা আর খেলা পাগল, মস্তিষ্ক নিয়ে তুমি কখনোই মঞ্জিল মাকসুদ এর পৌঁছাতে পারবেনা। জান্নাত নাকি জাহান্নাম সিদ্ধান্ত তোমার।
ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ।
সাইদুল ইসলাম সজীব
২৩/০৬/২০২৪