You are currently viewing শেষ জামানায় প্রকৃত ঈমানদারের দুই ধরনের শত্রু।

শেষ জামানায় প্রকৃত ঈমানদারের দুই ধরনের শত্রু।

ভালো লাগলে শেয়ার করুন

প্রকৃত ঈমানদারদের দুই ধরনের শত্রু।

 

১.দৃশ্যমান শত্রু৷

২.অদৃশ্যমান শত্রু।

 

শেষ জামানায় এতো এতো ফিতনার মধ্যে একটা বিষয় আমরা খুব অবহেলা করি,আর  তা হচ্ছে অদৃশ্যমান শত্রুর অনিষ্টতা। অথচ দ্বীনে ফিরা ভাই বোনদের জন্য বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে  এই অদৃশ্যমান সৃষ্টি ।।।

 

একটা বিষয় সবার বুঝা উচিত!! দৃশ্যমান শত্রু মানুষের মধ্যে যখন  কেউ আমাদের সাথে শত্রুতা করে আমরা সে মানুষের গতিবিধি এবং তাকে দেখতে পাই। কিন্তু অদৃশ্য শক্তিকে আমাদের দেখার সুযোগ হয় না। আর আপসোসর বিষয় মানুষের মধ্যে কিছু নিকৃষ্ট লোক অদৃশ্য শক্তির পূজা করে যাচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ।এ জন্য বলা হয় যেসব এলাকায় অপকর্ম বেশি সেসব এলাকায়  কালো জাদু চর্চা,ও খারাপ জিনের আধিপত্য বেশি।

আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলি। ভাই আমার মানুষ বড়ো নিকৃষ্ট হয়ে গেছে । নিকৃষ্ট  মানুষের সংখ্যা যত বাড়বে, অদৃশক্তি সেখানে তত শক্ত ঘাঁটি গড়বে। কিছুদিন আগে একটা সিক্রেট গোষ্ঠী আমাকে টার্গেট   করছিল আপনারা অনেকে জানেন। কিছু ঘটনা ও কিছু অথেন্টিক তথ্যের আলোকে আপনাদেরকে একটি পরামর্শ দেয়া জরুরী মনে করতেছি । বিশেষ করে আমাদের দ্বীনদার ভাই ও বোনদের উদ্দেশ্যে….

 

আপনারা কখনো সকাল সন্ধ্যার  আজকার ছেড়ে দিবেন না,কখনোই না। আজকার ছেড়ে নিরাপত্তাহীনতায় থাকার কোন মানেই হয় না। হৃদয়  ভেঙে যাওয়ার মত কতগুলো গল্প শুনবেন??

 

এই অপ্রতিরোধ্য ফিতনার যুগে  দুটি সুরা আমাদের অস্তিত্বের সাথি। সুরা বাকারা আপনাকে অদৃশ্য শক্তি দেখে হেফাজত করবে আর সুরা কাহাফ দাজ্জালিয় ফিতনা থেকে।

আল্লাহ  আমাদের আমল করার তৌফিক দিক।

 

সাইদুল ইসলাম সজীব

  1. ০৩/১/২০২৫ই

ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply